বিস্মিল্লাহির রাহ্মানির রাহিম
কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য
Our goal is to establish a society based on the Holy Quran and Sunnah.
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মতাদর্শে নির্দেশিত পথই হচ্ছে সিরাতুল মুস্তাকীম । আর ইসলামী ছাত্রসেনা এ আদর্শের এক সার্থক মিশন ।
(The directing path of AhlE-Sunnat Wal Jamaat is siratul mustakim and Islami Chattra Sena is a successful mission of this ideology.)
প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন জীবন ব্যাবস্থার নামই ইসলাম ।ইসলামী ছাত্রসেনা এরই প্রতিনিধিত্ব করছে।
(Islam is the name of progressive, uncommunal and universal code of life. Islami Chattra SENA is delegating of this.)
ইসলামী ছাত্রসেনা শিক্ষাঙ্গন সহ সমাজের সর্বত্র ইসলামের সত্যিকার মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে গঠিত আদর্শবাহী একক সংগঠন ।
(Islami Chattra Sena is a confident ideal organization to establish real sympathize of Islam on educational instituation and everywhere of society.)
আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত, ইসলামী মূল্যবোধ সম্বলিত শিক্ষাব্যাবস্থার প্রবর্তন করে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার অনুকুল পরিবেশ গড়ে তোলার পথেই ইসলামী ছাত্রসেনার আন্দোলন ।
(The movement of ISLAMI CHATTRA SENA is on the way to form comfortable environment of education in the academic institutions to establish modern,scientific and Islamic sympathize education system.)
অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে শত বাধা-বিপত্তির মধ্যেও আমাদের অঙ্গীকারাবদ্ধ প্রয়াস অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ ।
(Our determined movement will continue to reach our desired goal though any hindrance insha allah.)
ছাত্র সমাজের প্রতি আমাদের আহবান ঃ
মহান আল্লাহ তায়ালা সমস্ত সৃষ্টির স্রষ্টা। তিনিই একমাত্র হুকুম ও আইনদাতা (ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ্)। তার সমকক্ষ এবং অংশীদার কেউ নেই। তিনি সর্বশক্তিমান মহাজ্ঞানী। হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হচ্ছেন সমগ্র সৃষ্টিজগতের মধ্যে মহান আল্লাহর প্রিয়তম বন্ধু। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব। মহান আল্লাহ তায়ালা এই জাতিকে প্রতিনিধিত্বের (Deligationship) দায়িত্ব দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন (ইন্নি জায়ি‘লুন ফিল আরদি খালিফা)। আল্লাহ তা‘য়ালা স্বীয় জমিনে তাঁর ওয়াহদ্যানিয়্যাত (Monotheism) তথা স্রষ্টা মনোনীত একমাত্র জীবনবিধান দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠার দিক নির্দেশনা দিয়ে কুরআনুল কারীম নাজিল করেছেন। আর এই কুরআনুল কারীমের হুকুমত প্রতিষ্ঠায় মানব জাতিকে বার বার তাগিদ দিয়েছেন। অথচ মানুষ বারংবার স্বীয় স্বার্থ ও প্রবৃত্তির বশীভূত হয়ে মানবগড়া মতবাদের গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে স্রষ্টার পথকে ভুলে নানা অপকর্মে মেতে উঠেছে। আর সেজন্য যুগে যুগে আল্লাহর প্রিয় বান্দাহ তথা আউলিয়ায়ে কেরামগণ মানুষকে হেদায়তের (Enlightened path) সন্ধান দিয়ে গেছেন। অশান্ত সমাজের সকল ভ্রান্তি ও বাতুলতাকে পায়দলে আউলিয়ায়ে কেরামের আদর্শে শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রয়াসে জাতির ভাগ্য পরিবর্তনের মানসে গঠিত হয়েছে আদর্শ ছাত্র সংগঠন অহিংস ছাত্র রাজনীতির অনুপম মডেল ইসলামী ছাত্রসেনা।
ইসলামী ছাত্রসেনা কী ?
হযরত আদম (আ) এর আবির্ভাবের পর থেকে যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পৃথিবীতে আগমন করেছেন। তাঁদের মধ্যে সর্বশেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ রাসূল হলেন আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (দ.)। তিনি সর্বোত্তম আদর্শের সুমহান অধিকারী (ইন্নাকা লাআ‘লা খুলুকিন অজিম)। কিয়ামাত পর্যন্ত তার আদর্শই সর্বত্র সার্বজনীন ও কার্যকর। এ আদর্শের সুষ্ঠু বাস্তবায়নে যুগে যুগে সাহাবায়ে রাসূল, ওলী, দরবেশ, পীর-মাশায়েখ, হক্কানী রাব্বানী ওলামায়ে কেরাম খিদমত আঞ্জাম দিয়ে আসছেন। পর্যায়ক্রমে এ দায়িত্ব উত্তরসূরীদের উপরে এসে বর্তায়। (কুনতুম খাইরা উম্মাতি উখরিজাতি লিন্নাস তা‘মুরুনা বিল মা‘রুফে ওয়া তান হাওনা আনিল মুনকার) অর্থাৎ তোমাদের মধ্যে এমন একদল লোক থাকবে, যারা মানুষকে সৎ কর্মের দিকে আহবান করবে এবং অসৎ কর্ম থেকে বারণ করবে; এধরনের লোকেরাই হবে সফলকাম। মূলতঃ আয়াতোক্ত দায়িত্ববোধের মানবিক-নৈতিক তাড়নায় স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের নিয়ে ১৯৮০ সালের ২১ জানুয়ারী প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের বুকে প্রতিষ্ঠা লাভ করে এক আদর্শবাহী ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসেনা।
ইসলামী ছাত্রসেনা কেন করব?
ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থার নাম। (Islam is the complete code of life) এতে মানব জাতির সার্বিক সমস্যার সমাধান নিহিত। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় কিংবা আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সকল সমস্যার সুষ্ঠু, সুন্দর এবং স্থায়ী সমাধান এর মাঝে পাওয়া যায়। (ওয়ালাকাদ দ্বোরাবনা লিন্নাসি ফি হাজাল কুরআনি মিন কুল্লি মাছালিন লায়াল্লাহুম ইয়াতাযাক্কারুন। আল-কুরআন) কিন্তু বর্তমান সময়ে নানাবিধ সমস্যার সংকটে জর্জরিত বিশ্বে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে উদ্ভূত নানাবিধ সমস্যা নিরসনে অনেক তন্ত্র-মন্ত্রের আবির্ভাব ঘটেছে। কোনোটি হয়তো সাময়িক স্থিতিশীলতা আনয়ণ করেছে, কিন্তু অস্থিতিশীল করেছে মানব জীবনের বৃহদাংশে। অতঃপর শেষ পর্যন্ত মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য হয়েছে। এ সমস্ত বাদ-মতবাদ প্রতিটি মানব সমাজের কোনো একটি পর্যায়ে সমস্যা ও সংকট থেকে উত্তরণের সুস্পষ্ট সমাধান দিতে পারেনি। এগুলোর মধ্যে সমাজতন্ত্র, পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, পাশ্চাত্য গণতন্ত্র সহ সবগুলোই ইসলামের বিপরীত স্রোতের আবহে শান্তির ফোয়ারা ফুটাতে চেষ্টা করেছে। কিন্তু এ সমস্ত মানব রচিত নৈতিকতা বিবর্জিত মতবাদগুলো মানবতাকে আজ ধ্বংসের দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে। পাশাপাশি কতেক গোষ্ঠী ইসলামের নামে নজদী-মওদুদী ইত্যাদি ব্যক্তি মতবাদ ধারণ করে ইসলামের বিপরীত আদর্শ চর্চার মধ্য দিয়ে ইসলামের মূল অবকাঠামোর বিকৃতি সাধনে তৎপর রয়েছে। কুরআন-হাদিসের মৌলিক আদর্শকে পরিহার করে জ্ঞান ও আদর্শগত দৈন্যতাকে আড়াল করে নিজেদের ইচ্ছা মতো বিভ্রান্তিকর ত্র“টিপূর্ণ ও মনগড়া ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে নব্য সংস্করণে ধর্মকে সংজ্ঞায়িত করার অপপ্রয়াসে তৎপর। প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনকারী অশুভ চক্র ষড়যন্ত্রের বেড়াজালে সরলমনা জনসাধারণকে নানা লোভের ফাঁদে ফেলে নিজেদের দলে ভিড়িয়ে মওদুদদীবাদ, জঙ্গীবাদ, ওহাবীবাদ সহ বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এরাই প্রতিষ্ঠিত রাজনীতির ছায়াতলে পরগাছার মতো শিকড় গজিয়ে সমাজ, দেশ, জাতি ও ধর্মের বিরুদ্ধে নানামুখি অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এসমস্ত মানবরচিত মতবাদ ও ইসলাম বিকৃতকারী অশুভ চক্রের যাঁতাকলে জাতি আজ দিশেহারা। যার কারণে সুদ, ঘুষ, দুর্নীতি, রাহাজানি, ছিনতাই, খুন,ধর্ষণ,ইভটিজিং সহ আদর্শবিবর্জিত গর্হিত কর্মকান্ড মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে অতিষ্ট করে তুলেছে। এ সমস্ত অবক্ষয় থেকে সমাজ ও জাতিকে মুক্তির ডাইনামিক দিশা দিতে মহান রাসুলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রেমে উজ্জীবিত হয়ে দ্বীন ইসলামের মানবিক রুপকে পরিস্ফুটিত করে তুলে আদর্শ সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যেই ইসলামী ছাত্রসেনার এ আদর্শিক আন্দোলনের সাথে একাত্মতা পোষণ করতে তাবৎ ছাত্রসমাজের প্রতি আমাদের আকুল আহ্বান।
আমাদের আদর্শ (Our ideology)
আল্লাহ ও তদীয় রাসূল (দ.) এর আদেশ ও নিষেধের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য প্রদর্শন ও নিঃশর্ত অনুসরণ।
আমাদের উদ্দেশ্য (Our objective)
মহান আল্লাহতাআলা প্রদত্ত ও তদীয় প্রিয় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামা প্রদর্শিত ইসলামের সঠিক রুপরেখা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআতের উপর অটল থেকে নিজ জীবনে প্রিয়নবী (দ.) এর মহান আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে আল্লাহ ও রাসুলের (দঃ) সন্তুষ্টি অর্জন করা।
আমাদের লক্ষ্য (Our motto়)
“কুরআন-সুন্নাহ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠাই আমাদের লক্ষ্য”
আমাদের মূলনীতি ঃ (Our fundamental policy )
➢ ঈমান (Faith)
➢ আক্বিদা (Belief)
➢ ঐক্য (Unity)
➢ শৃঙ্খলা (Discipline)
➢ সুশিক্ষা (Moral Education)
➢ ত্যাগ (Sacrifice)
➢ সেবা (Service)
** আমাদের কর্মসূচি ঃ
> যথার্থ ইসলামী মূল্যবোধ সৃষ্টি করে ছাত্রদেরকে আদর্শবাহী এ সংগঠনের মাধ্যমে সুসংগঠিতকরা
> সুশিক্ষা অর্জন এবং আদর্শ চরিত্রে চরিত্রবান হবার কর্তব্যবোধে জাগ্রত করা ।
> সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠা এবং ভ্রান্তির অপনোদনে কর্তব্যানুভুতিতে জাগ্রত করা ।
> আদর্শের প্রসারকল্পে বিভিন্ন প্রকাশনা, পাঠাগার স্থাপন ও সমাজ সেবা মূলক কার্যের বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করা ।
> শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার এবং ছাত্র সমস্যা দূরীকরণে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন অব্যাহত রাখা
** আমাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম
> পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা।
> প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট ওয়াক্তের নামাজান্তে দরসুল কোরআনের চর্চা করা ।
> দৈনিক একটি হাদিস শরীফ তেলাওয়াত ও তদানুযায়ী আমল করা ।
> বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীদের সাথে সুসম্পর্ক বৃদ্ধি করতে পারষ্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি করা।
> কর্মী সংগ্রহে সচেষ্ট থাকা।
> জ্ঞান ও গুণের বিকাশে সৃজনশীল দৈনিক পত্রিকা, বই ম্যাগাজিন ইত্যাদি পড়া।
> নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ছোট ছোট লেখা তৈরী করা।
> পোশাক ও আচার ব্যবহারে রুচিশীল জীবনযাপন করা।
> সুবিন্যস্ত সাংগঠনিক স্তর অনুযায়ী সাপ্তাহিক, পাক্ষিক ও মাসিক সভাসমূহে নিয়মিত যোগদান করা।
> সংশ্লিষ্ট পরিষদ ও উর্ধ্বতন পরিষদ ঘোষিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
> আত্মিক উন্নতি সাধনে তাসাউফের চর্চায় আত্মনিয়োগ করা।
> দিবস শেষে সারাদিনের কর্মকান্ডের আত্মসমালোচনামূলক পর্যালোচনা করা।
** আমাদের পালনীয় দিবসসমূহ ঃ (Our celebrating days)
ধর্মীয় দিবসসমূহ ঃ
১ মহররম ঃ হিজরী নববর্ষ
১০ মহররম ঃ পবিত্র আশুরা
২২ মহররম ঃ ইমামে আহলে সুন্নাত আবুল হাসান আশয়ারী (রাঃ) এর ওফাত দিবস
২৭ মহররম ঃ হযরত মাখদুম আশরাফ জাহাঙ্গীর সিমনানী (রঃ) এর ওফাত দিবস
১৩ সফর ঃ ইমাম নাসায়ী (রাঃ) এর ওফাত দিবস
২৫ সফর ঃ আলা হযরত ইমাম আহমদ রেজা খান ফাজেলে বেরলভী (রঃ) এর ওফাত দিবস
২৫ সফর/৮ অক্টোবর ঃ আল্লামা সৈয়দ আবিদ শাহ আল-মাদানী (রঃ) এর ওফাত দিবস
২৭ সফর ঃ হযরত গাযী সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রাঃ) এর ওফাত দিবস
১২ রবিউল আউয়াল ঃ পবিত্র ঈদ-ই- মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম
১১ রবিউস সানী ঃ পবিত্র ফাতেহা-ই- ইয়াজদাহুম
১৪ রবিউস সানী ঃ ইমাম মুহাম্মদ গায্যালীর (রাঃ) এর ওফাত দিবস
২৮ রবিউস সানী ঃ খাতুনে জান্নাত হযরত মা ফাতিমা (রাদ্বিঃ) এর পবিত্র জন্ম দিন
১৩ জমাদিউল আউয়াল ঃ খাতুনে জান্নাত হযরত মা ফাতিমা (রাদ্বিঃ) এর ওফাত দিবস
১৪ জমাদিউস সানী ঃ ইমাম মুহাম্মদ গায্যালীর (রাঃ) এর ওফাত দিবস
২২ জমাদিউস সানী ঃ হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এর ওফাত দিবস
৬ রজব ঃ হযরত খাজা গরীবে নেওয়াজ (রঃ) এর ওফাত দিবস
১২ রজব ঃ গাজীয়ে দ্বীনো মিল্লাত আল্লামা শেরে বাংলা আল-কাদেরী (রঃ)এর ওফাত দিবস
২৭ রজব ঃ পবিত্র লাইলাতুল মিরাজুন্নবী সাল্লাল্লাহুু আলাইহে ওয়াসাল্লাম
২ শাবান ঃ ইমাম আজম আবু হানিফা (রঃ) এর ওফাত দিবস
১৫ শাবান ঃ পবিত্র লাইলাতুল বরাত
২৯/৩০ শাবান ঃ মাহে রমজানের আগমন উপলক্ষে স্বাগত মিছিল
১৭ রমজান ঃ বদর দিবস
২১ রমজান ঃ হজরত আলী (রাঃ)’র শাহাদাত দিবস
২৭ রমজান ঃ পবিত্র লাইলাতুল ক্বদর
রমজান মাসের শেষ জুমা ঃ পবিত্র জুমুআ’তুল বিদা
১৮ জিলক্বদ ঃ হজরত ওসমান গনী (রাঃ)র শাহাদাত দিবস
১ জিলহজ্ব ঃ ছাহেবে মজমুয়ায়ে সালাওয়াতির রাসুল (দঃ) খাজা আবদুর রহমান চৌহরভী (রঃ) এর ওফাত দিবস
৯ জিলহজ্ব ঃ পবিত্র হজ্ব দিবস
২০ জিলহজ্ব ঃ হজরত শাহ জালাল মুজাররদে ইয়ামনী (রঃ) এর ওফাত দিবস
২৬ জিলহজ্ব ঃ হজরত ওমর ফারুক (রাঃ)র শাহাদাত দিবস
৯ মাঘ/২২ জানুয়ারী ঃ আল্লামা খাজা আবু তাহের নকশবন্দী (রঃ) এর ওফাত দিবস
১০ মাঘ/২৩ জানুয়ারী ঃ ঃ হযরত শাহ আহমদুল্লাহ মাইজভান্ডারী (রঃ) এর ওফাত দিবস
১২ ফেব্র“য়ারী ঃ ইমামে আহলে সুন্নাত শহীদ ফজলে হক খায়রাবাদী (রঃ) এর শাহাদাত দিবস
জাতীয় দিবসসমূহ ঃ
২৬ মার্চ ঃ স্বাধীনতা দিবস
১৬ ডিসেম্বর ঃ বিজয় দিবস
সাংস্কৃতিক দিবসসমূহ ঃ
১লা বৈশাখ ঃ বাংলা শুভ নববর্ষ
২১ ফেব্র“য়ারী ঃ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
১ এপ্রিল ঃ মুসলিম ইতিহাসের হৃদয়বিদারক প্রতারণা দিবস
২১ এপ্রিল ঃ ডঃ আল্লামা ইকবাল (রঃ) এর ওফাত দিবস
২৭ এপ্রিল ঃ শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের ওফাত দিবস
১০ মে ঃ বখতিয়ার খিলজীর বঙ্গবিজয়
২৩ জুন ঃ মর্মান্তিক পলাশী দিবস
৪ জুলাই ঃ গাযী সালাহউদ্দীন আইয়ুবী (রঃ) বায়তুল মোকাদ্দাস বিজয়
১৬ জুলাই ঃ মুসলিম জাগরণের কবি সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজীর জন্মদিন
১৭ জুলাই ঃ মুসলিম জাগরণের কবি সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজীর ওফাত দিবস
২৯ আগস্ট জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ওফাত দিবস
১৯ অক্টোবর ঃ ইসলামী রেনেসাঁর কবি ফররুখ আহমদ এর ওফাত দিবস।
সাংগঠনিক ও শহীদ দিবসসমূহ ঃ
২১ জানুয়ারী ঃ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও শহীদ রফিক দিবস
১০ এপ্রিল ঃ শহীদ লিয়াকত দিবস
১৯ এপ্রিল ঃ আলেম নির্যাতন দিবস
২৯ মে ঃ শহীদ জিতু মিয়া দিবস
১০ জুলাই ঃ শহীদ হালিম দিবস
এছাড়া দেশ- জাতি ও দ্বীন-মাজহাবের সাথে সম্পৃক্ত দিবস সমূহের এবং এক্ষেত্রে যাদের অবদান স্বীকৃত তাদের স্মরণে কর্মসূচী পালন করা যেতে পারে ।
ইসলামী ছাত্রসেনা’র দলীয় পতাকা
১। কালো রং – কা’বা শরীফের গিলাফের অনুসরণ
২। সবুজ রং – রাসুলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পবিত্র রওজা শরীফের সবুজ গম্বুজ এবং শ্যামল বাংলাদেশের প্রকৃতির প্রতি নির্দেশ করবে।
৩। সাদা রং – শান্তির প্রতীক
৪। পাঁচ তারকা – ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের প্রতীক, সবুজ অংশে ২টি,সাদা অংশে ২টি এবং কালো অংশে ১টি তারকা থাকবে।